(অসাধারণ একটি ভালোবাসার
গল্প..পড়ে দেখার অনুরোধ রইল)
মেয়েঃ জান , আমি তোমার
সাথে একটু পর
দেখা করব । i miss you
ছেলেঃ আচ্ছা । আমি একটু drinks
টা শেষ
করে নি । তারপর দেখা করতে আসো
মেয়েঃ তুমি আবারো ড্রিঙ্কস
করতেছ?
ছেলেঃ কিছু হবে না ।
আমি তোমার
জন্যে অপেক্ষা করতেছি । মেয়েঃ আচ্ছা ।
এক ঘণ্টা চলে গেল , ছেলেটির
অনেক বন্ধু
আসলো এবং তারা enjoy
করতে লাগলো ।কিন্তু
তারা সময়ের কথা ভুলে গেল সবাই ।
ছেলেটি তার ফোন এর
দিকে তাকাল এবংদেখল
৪ টা এসএমএস এবং ১০ টা মিসড
কল ।
সে তার ফোন তি অফ করে দিল এবং ব্যাটারি খুলে ড্রেন এ
ফেলে দিল ।
তারপর ছেলেটি বাসায়
আসলো এবং তার
ভাইয়া তাকে দরজার
সামনে বসেই তাকে জিজ্ঞাস করতে লাগলো "
কেউ কি তোমায়
একটু আগে কল করেছিল , তোমার
গার্লফ্রেন্ড এর
ব্যাগ কারা যেন ছিনতাই
করতে চেয়েছিল , এবং তারা না ছিনতাই
করতে পেরে তাকে গুলি করে মেরে
ছেলেটি তার ভাইকে বলল , "
তুমি এই রাতের
বেলা ঠাট্টা মশকরা করোনা ভাইয়
একটু পর তার ভাই মেয়েটির মোবাইল ওপেন
করে তাকে তার পাঠানো এসএমএস
গুল
দেখায় ......
রাত ১১.০০
জান , তুমি কোথায় ? রাত ১১.৩৫
জান , তোমার ফোন অফ
পাচ্ছি কেন ?
রাত ১১.৪৫
জান , কিছু লোক
আমাকে ফলো করতেছে , প্লিস তোমার মোবাইল টা ওপেন কর
রাত ১২.০০
happy Anniversary জান ,
আমি তোমাকে ভালবাসি ।
আমি তোমাকে তোমার
কাছে যেয়ে সারপ্রাইসড দিতে চেয়েছিলাম ,
কিন্তু আমি মনে হয়
তোমাকে দেখতে পারবনা ।
good night জান , আজকের পর
থেকে তুমি আর
ড্রিঙ্কস করবেনা...!!:(:
(অসাধারণ একটি ভালোবাসার
গল্প..পড়ে দেখার অনুরোধ রইল)
মেয়েটির নাম আফরোজা।
কখনো কলেজ মিস
দিতনা। কিন্তু সমস্যা করে দিল
এক বখাটে।
নাম না জানা সেই
বখাটে আসলে পিওর বখাটে ছিলনা। সবাই
তাকে ভালো ফ্যামিলির
ছেলে বলেই জানতো।
সে মেয়েটিকে কলেজ থেকে আসার
সময়
প্রেম নিবেদন করত। মেয়েটি অনেক লজ্জা পেত
পুরো এলাকার মানুষের
সামনে এমন অপদস্থ
হতে হত বলে। সে বোরকা পড়া শুরু
করলো কিন্তু
তাতেও কোন লাভ হলনা। একদিন ছেলেটি ওর হাত
ধরে বলে,"জাআআআন
কাল আমি তোমাকে সবার
সামনে প্রেম
নিবেদন করবো, প্লিজ মেনে নিও"
এদিকে মেয়েটি ছিল একটু চালাক আর স্মার্ট
টাইপের।
সে তার এক বান্ধবিকে সব
খুলে বলল আর
তাকে বলল ছেলেটির
বাসা কোথায় এটা জেনে নিতে।
বান্ধবিটি আবার
ছেলেটিকে চিনতো।
এবংবাসা কোথায় তাও
জানতো।
মেয়েটি বান্ধবিকে নিয়ে বিকেল বেলা ছেলেটির বাসায়
গিয়ে ছেলেটির মা-
কে সব খুলে বলল।
কিন্তুছেলেটি ভদ্র ঘরের
ছেলে বলে তার মা এসব বিশ্বাস
করলোনা। তখন
মেয়েটি একটা চালাকি করলো।
সে ছেলেটির মা-কে বলল,"
অ্যান্টি, আপনি এক
কাজ করেন, কাল কলেজে আমার
বোরকা পড়ে আপনি যান, তারপর দেখেন
কি হয়।!!!"
অ্যান্টি যথারীতি পরদিন
কলেজে গেলো,
ছুটির পর অ্যান্টি কলেজ
থেকে বের হল আর ছেলেটিও দৌড়ে দৌড়ে অ্যান্টির
সামনে আসলো একগোছা গোলাপ
হাতে!! সে এতই
উত্তেজিত ছিল যে মেয়েটার
সাইজ যে হঠাৎ
বড় হয়ে গেলো এটাও খেয়াল করেনি!!
সে অতি উত্তেজিত
ভঙ্গিতে আনটির হাত ধরে বলল,
"জাআআআআন আই রীয়েলি লাভ
ইউ"!!!
এরপর জাস্ট একটা শব্দ," ঠাশ!!" ছেলেটি গালে হাত
দিয়ে রাস্তায় বসে পড়ল
আর অ্যান্টি ছেলের এহেন
কুকীর্তি দেখে নিজেকে সা্মলাতে না
হয়ে পড়ে গেলো!!
[ জয়, আফরোজার জয়, আমাদেরসব আপুদের-ই
এভাবে এগিয়ে আসতে হবে এসব
বখাটেদের
শিক্ষা দিতে। আর আমদের
ছেলেদেরও উচিত এ
ধরনের কিছু ঘটতে দেখলে সামনে এগিয়ে বাধা
কারন মেয়েটিতো আমাদের বোনও
হতে পারে। ]
অসম্ভব সুন্দর একটি মধুর প্রেমের
গল্প। পড়ে দেখবেন।
"ছেড়ে যাবি নাতো"
ক্লাস থেকে বের হয়ে একটু
চিন্তায় পরলাম। পকেটে মাত্র
একশ টাকা। সম্বল বলতে এটুকুই।
কাল নীরার জন্মদিন। তিন বছর
ধরে একসাথে আছি।
মেয়েটাকে কখনোই কিছু দেয়া হয়নি। পৃথীবিতে কিছু কিছু
মেয়ে আছে যারা অল্পতেই খুশী।
নীরাও তাই। ও এমন
একটা মেয়ে যার কাছে কিছুই
লুকানো যায়না। আর তাই তিন
বছরের মধ্যে ওর সামনে কখনো মন খারাপ করতে পারিনি। এমনিতেই
ও অনেক বেশি কেয়ারিং। নীরার সাথে আমার পরিচয়
ফার্মগেটে। ইউ-সি-
সি তে কোচিং করার সুবাদে।
ক্যাডেট কলেজ থেকে বের
হয়ে প্রথমেই
নিজেকে গুছিয়ে নিতে কিছু সময় লাগে। জীবনের বড় একটা অংশ
মেয়েদের কাছ থেকে দূরে থাকার
ফলে মেয়েদের প্রতি তীব্র
কৌতূহল ছিল। যদিও
ছেলে হিসেবে আমি বেশ লাজুক
প্রকৃতির। একবার কোচিং এর সামনে বসে ফুচকা খাওয়ার পর
টাকা দিতে গেলে খেয়াল করলাম
পকেটে মানিব্যাগ নেই। এক
প্রকার অস্বস্তির মধ্যে পড়লাম।
ছোটবেলা থেকেই আত্মসম্মান
বোধটা আমার প্রচন্ড। ফুচকাওয়ালাকে বললাম 'মামা,
মানিব্যাগ ফেলে এসেছি। আমার
কাছে টাকা নাই। এই
ঘড়িটা রাখুন।' দোকানী বিজয়ীর
হাসি দিল। স্টিভ জবস আইপড
আবিস্কার করে যেমন হাসি দিয়েছিলেন
অনেকটা সেরকম। জীবনের সেই
চরম অপমানজনক
অবস্থা থেকে নীরাই
আমাকে রক্ষা করেছিল। সেই
থেকে একসাথে আছি। জীবনের বাকীটা পথও এভাবেই থাকার
ইচ্ছা। মনে মনে একটা হিসেব দাঁড়
করালাম। কাল নীরার একুশতম
জন্মদিন। শাহবাগ
থেকে একুশটা সাদা গোলাপ
কিনতে হবে। আর সাথে নীরার
সবচেয়ে পছন্দের কৃষ্ণপক্ষ বইটা। সবমিলিয়ে দেড়শ টাকার
মধ্যে হয়ে যাওয়ার কথা।
বিকেলে অবশ্য হাতে কিছু
টাকা আসবে। প্রথম আলোর
সাহিত্য পাতায় গত
সপ্তাহে আমার একটা লেখা ছাপা হয়েছিল। তার
সম্মানী হিসেবে কিছু পাওয়ার
কথা। আসলে ঢাকা শহরে অর্থের
কষ্টটা কাউকে বুঝতে দেয়া যায়না
প্রিয় মানুষ গুলোকে তো না ই। আর
নীরা যদি জানতে পারে আমার এ অবস্থা তা হলে নির্ঘাত খুন
করে ফেলবে। হাতে এক হাজার
টাকার নোট
ধরিয়ে দিয়ে বলবে 'ধুর গাধা।
ফ্রেন্ডদের কাছে কিছু
লুকোতে হয়?' গত তিনবছরে অনেকবার এমন হয়েছে।
যদিও নীরা আমার শুধু বন্ধুই না,
বন্ধুর চেয়ে কিছুটা ওপরে। আর
প্রেয়সীর চেয়ে কিছুটা নিচে।
তবে আমার ইচ্ছে কাল ওকে আমার
ভালোবাসার কথা বলবো। আগে থেকেই প্লান করা। সকালে ও
টিএসসি তে আসবে। সেখান
থেকে দু জন ধানমন্ডী যাবো।
বিকেলে আশুলিয়া। নীরার
সাথে ঘোরার
একটা আলাদা মজা আছে। সারাক্ষন পাগলামী করবে।
কখনো চুল ধরে,কখনো শার্ট
ধরে টান মারবে। আর সবসময়
হাসির কথাবার্তা। দামী কোন
রেস্তোরায় খেতে গেলে বলবে 'ধুর
বোকা,তুই কি অনেক টাকা আয় করিস? তার চেয়ে আয় বাদাম
খাই। শোন বাদাম
হলো ভালোবাসার ফল। দেখিস
না খোসার মধ্যে দু টো ফল।
একটা তুই আর একটা আমি। আর
আবরন হয়ে আছে ভালোবাসা কিংবা বন্ধুত্
বলেই জোড়ে হাসত। ঢাকা শহরের
আকাশ বাতাস
কাঁপানো সে হাসি দেখে মনে হত
এই মেয়ের কোন দুঃখ নেই।
থাকতে পারেনা। বিকেলে কাওরান বাজারে প্রথম
আলোর অফিসে গেলাম।
যা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অল্প
কিছু টাকা বেশি পাওয়া গেলো।
হলে ফেরার
পথে একুশটা সাদা গোলাপ কিনলাম। ইচ্ছে ছিল লাল গোলাপ
কিনবো। কিন্তু নীরা এখনো আমার
বন্ধু। লাল গোলাপ দেয়ার সাহস
হলোনা। ফুল কেনার পর গেলাম
আজিজ মার্কেটে। অনেক
খুঁজে কৃষ্ণপক্ষ বইটা কিনলাম। হাতে কিছু টাকা বেশি থাকায়
একটা কবিতার বই ও কিনলাম।
নীরার আবার সুনীল খুব পছন্দ।
মাঝেমাঝে ক্লাসের ফাঁকে ও
বলত ...এই গাধা,তুই কি কিছুই
লিখতে পারিসনা? দেখিস না সুনীল কি সুন্দর
করে লিখেছে...এ হাত
ছুঁয়েছে নীরার হাত। আমি কি এ
হাতে কোন পাপ করতে পারি? ইস
যদি কেউ আমার হাত
ধরে এভাবে বলত. . . .দেখতাম নীরার অভিমানী চোখ দুটো ছলছল
করে উঠতো। আমার খুব ইচ্ছে হত
নীরার হাত ধরে বলি 'আমি আর
কখনো পাপ করবোনা নীরা, তোর
হাত টা একটু ধরতে দিবি??? গত চৌদ্দই ফেব্রুয়ারীর কথা। খুব
সকালে নীরার ফোন। ঘুম
জড়ানো কন্ঠে মোবাইল রিসিভ
করে বললাম 'কি রে,তুই এত
সকালে? ওপাশ
থেকে নীরা শাসনের সুরে বললো 'আমি কলাভবনের
সামনে। পাঁচ মিনিটের
মধ্যে চলে আয়। আমি স্বভাবতই
একটু ঢিলেঢালা।
নীলা জানতো আমার
আসতে আধঘন্টা লাগবে। তবুও অসহায় মেয়েটি আমার পথের
দিকে তাকিয়ে থাকতো। কিছুক্ষন
পর
এসে দেখি নীরা দাঁড়িয়ে আছে।
নীল
শাড়ী পরা নীরাকে দেখে মনে হল এক টুকরো আকাশ আমার
সামনে দাঁড়িয়ে আছে। মুগ্ধ
চোখে নীরার
দিকে তাকিয়ে বললাম 'তুই আসলেই
অনেক সুন্দর...' নীরা অভিমানের স্বরে বললো 'তুই
আসলেই গাধা, এতো দিনে খেয়াল
করলি? শুধু আমার মনের ভেতর
কোথাও
বেজে উঠতো ...ভালোবাসি তোমাকে সকাল থেকেই নীরার
জন্যে অপেক্ষা। কখনো ও এত
দেরী করেনা। মনের
মাঝে অজানা আশঙ্কা কাজ করছে।
আজ আবার হরতাল। কখন কি হয়
বলা যায়না। আজ অনুধাবন করলাম অপেক্ষার কষ্ট আসলেই অনেক।
প্রতিবারই নীরাকে যা আমার
জন্যে সহ্য করতে হয়। এসব
ভাবতে ভাবতে সামনে আগালাম।
গোলাগুলির শব্দ। নীরার
মোবাইলে ফোন দিলাম। অনেক আওয়াজের মধ্যে অপরিচিত
একটা কন্ঠ বলল
'একটা মেয়ে গুলিবিদ্ধ
হয়েছে,শাহবাগ মোড়ে আসেন।
আমি অবাক বাকরুদ্ধ
হয়ে উদভ্রান্তের মত ছুটলাম। ভীড়
ঠেলে সামনে এগিয়ে দেখি নীরা।
মাটিতে লুটিয়ে আছে।
ফিনকি দিয়ে পরা রক্তের অজস্র
ধারায়
সাদা শাড়ী খানা খয়েরী হয়ে গে তানভীরের ডাকে তন্দ্রা ভাঙলো।
এই ওঠ বারোটা বাজে।
নীরাকে Wish করবিনা? হঠাত্
করেই নিজেকে আলাদা এক
জগতে আবিস্কার করলাম।
কি দুঃস্বপ্নটাই না দেখেছি। এক মুহুর্ত দেরী না করে নীরাকে ফোন
দিলাম। এক রিং হতেই নীরা ফোন
ধরল। 'কি ব্যাপার হাঁপাচ্ছিস
ক্যানো?কি হয়েছে?????" আমি বললাম
'নীরা আমি তোকে অনেক অনেক
ভালোবাসি।
আমাকে ছেড়ে যাবিনাতো. . . .?'
নীরা বললো কি পাগলের মত
কথা বলছিস,কি হয়েছে বলবিতো? আমি বললাম "শোন কাল তোর
আসতে হবেনা। দেশের
অবস্থা ভালো না। কাল হরতাল...' নীরা অবাক হয়ে বলল ক্যানো?
মুখ থেকে মনের অজান্তেই বের
হয়ে গেল
'আমি তোকে হারাতে চাইনা. . .I
love u Neera, I love u so
much. . . . .
_____THE END______
** গল্পটি পড়ুন,
চোখে পানি চলে আসবে.........
মেয়ে : বাবা, তুমি ঘন্টায় কত
টাকায় আয় কর?
বাবা: (স্তম্ভিত হয়ে) কেন
সেটা দিয়ে তোমার কী দরকার?
মেয়ে: দরকার আছে বাবা, প্লিজ
বল না...
বাবা: ২০০ টাকা।
... মেয়ে: আমাকে সেখান
থেকে অর্ধেক ধার দিতে পারবে?
বাবা: দেখ, আমি অনেক কষ্ট
করে টাকা রোজগার করি,
তুমি যদি ভেবে
থাকো আমার সেই টাকা ধার
করে খেলনা কিনবে, তাহলে খুব খারাপ কাজ করেছো।
এখন বরং ঘুমাতে যাও।
বাবার রাগ কিছুক্ষণ পর
নেমে গেলো।
তিনি ভাবতে লাগলেন- হয়তো অন্য
কোন কাজে টাকাটা মেয়ের আসলেই
দরকার। তিনি মেয়ের
ঘরের দরজায় নক করলেন-
বাবা: ঘুমিয়েছিস?
মেয়ে: না, বাবা।
বাবা: এই নে, আমি তোর জন্য ১০০ টাকা নিয়ে এসেছি।
মেয়ে দরজা খুলে দিলো, তার
হাতে একটা কাঁচের
বৈয়ামে অনেকগুলো খুচরো টাকা।
দেখে বাবার মেজাজ
আবারো খারাপ হয়ে গেল... বাবা: তোমার
আছে তো দেখছি যথেষ্ট
টাকা আছে,
তারপরও তুমি আমার
কাছে টাকা ধার চাইলে কেন?
মেয়ে : না বাবা, আমার কাছে যথেষ্ট টাকা ছিলো না;
তোমার ধার দেয়া ১০০
মিলিয়ে হয়েছে। এই নাও
বাবা, এখানে ২০০ টাকা আছে।
তুমি কী আগামী কাল
এক ঘণ্টা আগে বাসায় ফিরে আমার সাথে রাতের
খাবার খেতে পারবে?? তারপর
আমাকে একটা গল্প
শোনাবে, আমাকে জড়িয়ে আদর
করবে...
বাবা তার মেয়েকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগল
--------------- ---------- কাদের জন্য এত কষ্ট করছেন?
একবারও
কী জানতে চেষ্টা করেছেন,
তাঁরা আসলে কী চায়???
সম্মানিত অভিভাবকদের
কাছে প্রশ্ন রাখলাম???
ব্রেকআপের এক বছর পর
ছেলে মেয়েটিকে ফোন
করল ছেলেটির ফোন
দেখে মেয়েটি খুব অবাক হল
কেননা এক বছরের
মধ্যে ছেলেটি কোন দিন মেয়েটিকে ফোন
দেইনি বরং মেয়েটি ফোন
করলে তাকে যা নয়
তা বলে অপমান করত যাই
হোক
মেয়েটি শেষ পর্যন্ত ফোনটা রিসিভ
করল............
ছেলেঃ হ্যালো
মেয়েঃ হা বল কি বলবা কেন ফোন
করেছ
ছেলেঃ তুমি কেমন আছো জানার জন্য
মেয়েঃ কেন আমি কেমন
আছি তা জেনে তুমি কি করবে
ছেলেঃ বলনা খুব
জানতে ইচ্ছা করছে
মেয়েঃ কেমন আছি বলতে পারব না তবে এইটুকু
বলতে পারি তোমার জন্য এখন আর
চোখের জল
ঝরে না, মাঝরাতে তোমার
কথা ভেবে এখন আর
ঘুম ভাঙ্গে না, তোমার জন্য বুকের ভিতর সেই
চিনচিনে ব্যাথাটা এখন আর
অনুভব করিনা,
তোমাকে ছাড়া একা একা পথ
চলতে এখন আর ভয়
লাগে না আর এর নাম যদি হয় ভালো থাকা তবে ভালো আছি তোমা
আমি ভাল আছি।
ছেলেঃ ও তাই ঠিক
আছে ভালো থেকো। এই
কথা বলে ছেলেটি লাইনটা কেটে
ছেলেটি লাইন কাটার সাথে সাথে মেয়েটির দুচোখ
বেঁয়ে জল ঝরতে লাগল
যা প্রতিরোধ করা গেল
না বা প্রতিরোধ করতে চাইল
না সে।মেয়েটি তখন
মনে মনে বলল তুমি এখনও আগের মতই
আছো আগে যেমন আমার মুখের
কথা বিশ্বাস
করতে আমার মনের
কথা বুজতে না ঠিক এখন
তুমি আমার মুখের কথাই বিশ্বাস করলে একটি বারও
বুঝতে পারলে না আমার মনের
কথা।আমি ভালো নেই
তোমাকে ছাড়া আমি ভালো থাকতে
তুমিই হলে আমার ভালো থাকার
মাধ্যম
প্রতিটা মেয়ের একটাই চাওয়া ,,
তার বাবা-মায়ের পর -
কেউ একজন তার চোখের
পানি মুছে দিবে ।।
আর সেটা হল তার স্বামী ।
পৃথিবীতে সবাই অপরাধী...
কিন্তূ কাউকে সত্যি সত্যি
ভালোবাসা এই দুনিয়ার
সব থেকে বড় অপরাধ...!!
প্রতি টা সম্পর্কেই
সমস্যা আসতে পারে, তার
মানে এই নয় যে সমস্যা এলেই
সম্পর্ক
ভেঙ্গে দিতে হবে,..…সম্পর্ক
টিকিয়ে রাখার সহজ উপায়..…সে যদি আমার
মতো না হয়, তাহলে আমাকেই
তার মতো হতে হবে....
আমি জানি আমি তোমাকে
খুব বিরক্ত করি
কিন্তু
যেদিন আমি তোমাকে বিরক্ত
করবনা সেদিন তুমি আরও
বেশী বিরক্ত হবে
গল্প..পড়ে দেখার অনুরোধ রইল)
মেয়েঃ জান , আমি তোমার
সাথে একটু পর
দেখা করব । i miss you
ছেলেঃ আচ্ছা । আমি একটু drinks
টা শেষ
করে নি । তারপর দেখা করতে আসো
মেয়েঃ তুমি আবারো ড্রিঙ্কস
করতেছ?
ছেলেঃ কিছু হবে না ।
আমি তোমার
জন্যে অপেক্ষা করতেছি । মেয়েঃ আচ্ছা ।
এক ঘণ্টা চলে গেল , ছেলেটির
অনেক বন্ধু
আসলো এবং তারা enjoy
করতে লাগলো ।কিন্তু
তারা সময়ের কথা ভুলে গেল সবাই ।
ছেলেটি তার ফোন এর
দিকে তাকাল এবংদেখল
৪ টা এসএমএস এবং ১০ টা মিসড
কল ।
সে তার ফোন তি অফ করে দিল এবং ব্যাটারি খুলে ড্রেন এ
ফেলে দিল ।
তারপর ছেলেটি বাসায়
আসলো এবং তার
ভাইয়া তাকে দরজার
সামনে বসেই তাকে জিজ্ঞাস করতে লাগলো "
কেউ কি তোমায়
একটু আগে কল করেছিল , তোমার
গার্লফ্রেন্ড এর
ব্যাগ কারা যেন ছিনতাই
করতে চেয়েছিল , এবং তারা না ছিনতাই
করতে পেরে তাকে গুলি করে মেরে
ছেলেটি তার ভাইকে বলল , "
তুমি এই রাতের
বেলা ঠাট্টা মশকরা করোনা ভাইয়
একটু পর তার ভাই মেয়েটির মোবাইল ওপেন
করে তাকে তার পাঠানো এসএমএস
গুল
দেখায় ......
রাত ১১.০০
জান , তুমি কোথায় ? রাত ১১.৩৫
জান , তোমার ফোন অফ
পাচ্ছি কেন ?
রাত ১১.৪৫
জান , কিছু লোক
আমাকে ফলো করতেছে , প্লিস তোমার মোবাইল টা ওপেন কর
রাত ১২.০০
happy Anniversary জান ,
আমি তোমাকে ভালবাসি ।
আমি তোমাকে তোমার
কাছে যেয়ে সারপ্রাইসড দিতে চেয়েছিলাম ,
কিন্তু আমি মনে হয়
তোমাকে দেখতে পারবনা ।
good night জান , আজকের পর
থেকে তুমি আর
ড্রিঙ্কস করবেনা...!!:(:
(অসাধারণ একটি ভালোবাসার
গল্প..পড়ে দেখার অনুরোধ রইল)
মেয়েটির নাম আফরোজা।
কখনো কলেজ মিস
দিতনা। কিন্তু সমস্যা করে দিল
এক বখাটে।
নাম না জানা সেই
বখাটে আসলে পিওর বখাটে ছিলনা। সবাই
তাকে ভালো ফ্যামিলির
ছেলে বলেই জানতো।
সে মেয়েটিকে কলেজ থেকে আসার
সময়
প্রেম নিবেদন করত। মেয়েটি অনেক লজ্জা পেত
পুরো এলাকার মানুষের
সামনে এমন অপদস্থ
হতে হত বলে। সে বোরকা পড়া শুরু
করলো কিন্তু
তাতেও কোন লাভ হলনা। একদিন ছেলেটি ওর হাত
ধরে বলে,"জাআআআন
কাল আমি তোমাকে সবার
সামনে প্রেম
নিবেদন করবো, প্লিজ মেনে নিও"
এদিকে মেয়েটি ছিল একটু চালাক আর স্মার্ট
টাইপের।
সে তার এক বান্ধবিকে সব
খুলে বলল আর
তাকে বলল ছেলেটির
বাসা কোথায় এটা জেনে নিতে।
বান্ধবিটি আবার
ছেলেটিকে চিনতো।
এবংবাসা কোথায় তাও
জানতো।
মেয়েটি বান্ধবিকে নিয়ে বিকেল বেলা ছেলেটির বাসায়
গিয়ে ছেলেটির মা-
কে সব খুলে বলল।
কিন্তুছেলেটি ভদ্র ঘরের
ছেলে বলে তার মা এসব বিশ্বাস
করলোনা। তখন
মেয়েটি একটা চালাকি করলো।
সে ছেলেটির মা-কে বলল,"
অ্যান্টি, আপনি এক
কাজ করেন, কাল কলেজে আমার
বোরকা পড়ে আপনি যান, তারপর দেখেন
কি হয়।!!!"
অ্যান্টি যথারীতি পরদিন
কলেজে গেলো,
ছুটির পর অ্যান্টি কলেজ
থেকে বের হল আর ছেলেটিও দৌড়ে দৌড়ে অ্যান্টির
সামনে আসলো একগোছা গোলাপ
হাতে!! সে এতই
উত্তেজিত ছিল যে মেয়েটার
সাইজ যে হঠাৎ
বড় হয়ে গেলো এটাও খেয়াল করেনি!!
সে অতি উত্তেজিত
ভঙ্গিতে আনটির হাত ধরে বলল,
"জাআআআআন আই রীয়েলি লাভ
ইউ"!!!
এরপর জাস্ট একটা শব্দ," ঠাশ!!" ছেলেটি গালে হাত
দিয়ে রাস্তায় বসে পড়ল
আর অ্যান্টি ছেলের এহেন
কুকীর্তি দেখে নিজেকে সা্মলাতে না
হয়ে পড়ে গেলো!!
[ জয়, আফরোজার জয়, আমাদেরসব আপুদের-ই
এভাবে এগিয়ে আসতে হবে এসব
বখাটেদের
শিক্ষা দিতে। আর আমদের
ছেলেদেরও উচিত এ
ধরনের কিছু ঘটতে দেখলে সামনে এগিয়ে বাধা
কারন মেয়েটিতো আমাদের বোনও
হতে পারে। ]
অসম্ভব সুন্দর একটি মধুর প্রেমের
গল্প। পড়ে দেখবেন।
"ছেড়ে যাবি নাতো"
ক্লাস থেকে বের হয়ে একটু
চিন্তায় পরলাম। পকেটে মাত্র
একশ টাকা। সম্বল বলতে এটুকুই।
কাল নীরার জন্মদিন। তিন বছর
ধরে একসাথে আছি।
মেয়েটাকে কখনোই কিছু দেয়া হয়নি। পৃথীবিতে কিছু কিছু
মেয়ে আছে যারা অল্পতেই খুশী।
নীরাও তাই। ও এমন
একটা মেয়ে যার কাছে কিছুই
লুকানো যায়না। আর তাই তিন
বছরের মধ্যে ওর সামনে কখনো মন খারাপ করতে পারিনি। এমনিতেই
ও অনেক বেশি কেয়ারিং। নীরার সাথে আমার পরিচয়
ফার্মগেটে। ইউ-সি-
সি তে কোচিং করার সুবাদে।
ক্যাডেট কলেজ থেকে বের
হয়ে প্রথমেই
নিজেকে গুছিয়ে নিতে কিছু সময় লাগে। জীবনের বড় একটা অংশ
মেয়েদের কাছ থেকে দূরে থাকার
ফলে মেয়েদের প্রতি তীব্র
কৌতূহল ছিল। যদিও
ছেলে হিসেবে আমি বেশ লাজুক
প্রকৃতির। একবার কোচিং এর সামনে বসে ফুচকা খাওয়ার পর
টাকা দিতে গেলে খেয়াল করলাম
পকেটে মানিব্যাগ নেই। এক
প্রকার অস্বস্তির মধ্যে পড়লাম।
ছোটবেলা থেকেই আত্মসম্মান
বোধটা আমার প্রচন্ড। ফুচকাওয়ালাকে বললাম 'মামা,
মানিব্যাগ ফেলে এসেছি। আমার
কাছে টাকা নাই। এই
ঘড়িটা রাখুন।' দোকানী বিজয়ীর
হাসি দিল। স্টিভ জবস আইপড
আবিস্কার করে যেমন হাসি দিয়েছিলেন
অনেকটা সেরকম। জীবনের সেই
চরম অপমানজনক
অবস্থা থেকে নীরাই
আমাকে রক্ষা করেছিল। সেই
থেকে একসাথে আছি। জীবনের বাকীটা পথও এভাবেই থাকার
ইচ্ছা। মনে মনে একটা হিসেব দাঁড়
করালাম। কাল নীরার একুশতম
জন্মদিন। শাহবাগ
থেকে একুশটা সাদা গোলাপ
কিনতে হবে। আর সাথে নীরার
সবচেয়ে পছন্দের কৃষ্ণপক্ষ বইটা। সবমিলিয়ে দেড়শ টাকার
মধ্যে হয়ে যাওয়ার কথা।
বিকেলে অবশ্য হাতে কিছু
টাকা আসবে। প্রথম আলোর
সাহিত্য পাতায় গত
সপ্তাহে আমার একটা লেখা ছাপা হয়েছিল। তার
সম্মানী হিসেবে কিছু পাওয়ার
কথা। আসলে ঢাকা শহরে অর্থের
কষ্টটা কাউকে বুঝতে দেয়া যায়না
প্রিয় মানুষ গুলোকে তো না ই। আর
নীরা যদি জানতে পারে আমার এ অবস্থা তা হলে নির্ঘাত খুন
করে ফেলবে। হাতে এক হাজার
টাকার নোট
ধরিয়ে দিয়ে বলবে 'ধুর গাধা।
ফ্রেন্ডদের কাছে কিছু
লুকোতে হয়?' গত তিনবছরে অনেকবার এমন হয়েছে।
যদিও নীরা আমার শুধু বন্ধুই না,
বন্ধুর চেয়ে কিছুটা ওপরে। আর
প্রেয়সীর চেয়ে কিছুটা নিচে।
তবে আমার ইচ্ছে কাল ওকে আমার
ভালোবাসার কথা বলবো। আগে থেকেই প্লান করা। সকালে ও
টিএসসি তে আসবে। সেখান
থেকে দু জন ধানমন্ডী যাবো।
বিকেলে আশুলিয়া। নীরার
সাথে ঘোরার
একটা আলাদা মজা আছে। সারাক্ষন পাগলামী করবে।
কখনো চুল ধরে,কখনো শার্ট
ধরে টান মারবে। আর সবসময়
হাসির কথাবার্তা। দামী কোন
রেস্তোরায় খেতে গেলে বলবে 'ধুর
বোকা,তুই কি অনেক টাকা আয় করিস? তার চেয়ে আয় বাদাম
খাই। শোন বাদাম
হলো ভালোবাসার ফল। দেখিস
না খোসার মধ্যে দু টো ফল।
একটা তুই আর একটা আমি। আর
আবরন হয়ে আছে ভালোবাসা কিংবা বন্ধুত্
বলেই জোড়ে হাসত। ঢাকা শহরের
আকাশ বাতাস
কাঁপানো সে হাসি দেখে মনে হত
এই মেয়ের কোন দুঃখ নেই।
থাকতে পারেনা। বিকেলে কাওরান বাজারে প্রথম
আলোর অফিসে গেলাম।
যা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অল্প
কিছু টাকা বেশি পাওয়া গেলো।
হলে ফেরার
পথে একুশটা সাদা গোলাপ কিনলাম। ইচ্ছে ছিল লাল গোলাপ
কিনবো। কিন্তু নীরা এখনো আমার
বন্ধু। লাল গোলাপ দেয়ার সাহস
হলোনা। ফুল কেনার পর গেলাম
আজিজ মার্কেটে। অনেক
খুঁজে কৃষ্ণপক্ষ বইটা কিনলাম। হাতে কিছু টাকা বেশি থাকায়
একটা কবিতার বই ও কিনলাম।
নীরার আবার সুনীল খুব পছন্দ।
মাঝেমাঝে ক্লাসের ফাঁকে ও
বলত ...এই গাধা,তুই কি কিছুই
লিখতে পারিসনা? দেখিস না সুনীল কি সুন্দর
করে লিখেছে...এ হাত
ছুঁয়েছে নীরার হাত। আমি কি এ
হাতে কোন পাপ করতে পারি? ইস
যদি কেউ আমার হাত
ধরে এভাবে বলত. . . .দেখতাম নীরার অভিমানী চোখ দুটো ছলছল
করে উঠতো। আমার খুব ইচ্ছে হত
নীরার হাত ধরে বলি 'আমি আর
কখনো পাপ করবোনা নীরা, তোর
হাত টা একটু ধরতে দিবি??? গত চৌদ্দই ফেব্রুয়ারীর কথা। খুব
সকালে নীরার ফোন। ঘুম
জড়ানো কন্ঠে মোবাইল রিসিভ
করে বললাম 'কি রে,তুই এত
সকালে? ওপাশ
থেকে নীরা শাসনের সুরে বললো 'আমি কলাভবনের
সামনে। পাঁচ মিনিটের
মধ্যে চলে আয়। আমি স্বভাবতই
একটু ঢিলেঢালা।
নীলা জানতো আমার
আসতে আধঘন্টা লাগবে। তবুও অসহায় মেয়েটি আমার পথের
দিকে তাকিয়ে থাকতো। কিছুক্ষন
পর
এসে দেখি নীরা দাঁড়িয়ে আছে।
নীল
শাড়ী পরা নীরাকে দেখে মনে হল এক টুকরো আকাশ আমার
সামনে দাঁড়িয়ে আছে। মুগ্ধ
চোখে নীরার
দিকে তাকিয়ে বললাম 'তুই আসলেই
অনেক সুন্দর...' নীরা অভিমানের স্বরে বললো 'তুই
আসলেই গাধা, এতো দিনে খেয়াল
করলি? শুধু আমার মনের ভেতর
কোথাও
বেজে উঠতো ...ভালোবাসি তোমাকে সকাল থেকেই নীরার
জন্যে অপেক্ষা। কখনো ও এত
দেরী করেনা। মনের
মাঝে অজানা আশঙ্কা কাজ করছে।
আজ আবার হরতাল। কখন কি হয়
বলা যায়না। আজ অনুধাবন করলাম অপেক্ষার কষ্ট আসলেই অনেক।
প্রতিবারই নীরাকে যা আমার
জন্যে সহ্য করতে হয়। এসব
ভাবতে ভাবতে সামনে আগালাম।
গোলাগুলির শব্দ। নীরার
মোবাইলে ফোন দিলাম। অনেক আওয়াজের মধ্যে অপরিচিত
একটা কন্ঠ বলল
'একটা মেয়ে গুলিবিদ্ধ
হয়েছে,শাহবাগ মোড়ে আসেন।
আমি অবাক বাকরুদ্ধ
হয়ে উদভ্রান্তের মত ছুটলাম। ভীড়
ঠেলে সামনে এগিয়ে দেখি নীরা।
মাটিতে লুটিয়ে আছে।
ফিনকি দিয়ে পরা রক্তের অজস্র
ধারায়
সাদা শাড়ী খানা খয়েরী হয়ে গে তানভীরের ডাকে তন্দ্রা ভাঙলো।
এই ওঠ বারোটা বাজে।
নীরাকে Wish করবিনা? হঠাত্
করেই নিজেকে আলাদা এক
জগতে আবিস্কার করলাম।
কি দুঃস্বপ্নটাই না দেখেছি। এক মুহুর্ত দেরী না করে নীরাকে ফোন
দিলাম। এক রিং হতেই নীরা ফোন
ধরল। 'কি ব্যাপার হাঁপাচ্ছিস
ক্যানো?কি হয়েছে?????" আমি বললাম
'নীরা আমি তোকে অনেক অনেক
ভালোবাসি।
আমাকে ছেড়ে যাবিনাতো. . . .?'
নীরা বললো কি পাগলের মত
কথা বলছিস,কি হয়েছে বলবিতো? আমি বললাম "শোন কাল তোর
আসতে হবেনা। দেশের
অবস্থা ভালো না। কাল হরতাল...' নীরা অবাক হয়ে বলল ক্যানো?
মুখ থেকে মনের অজান্তেই বের
হয়ে গেল
'আমি তোকে হারাতে চাইনা. . .I
love u Neera, I love u so
much. . . . .
_____THE END______
** গল্পটি পড়ুন,
চোখে পানি চলে আসবে.........
মেয়ে : বাবা, তুমি ঘন্টায় কত
টাকায় আয় কর?
বাবা: (স্তম্ভিত হয়ে) কেন
সেটা দিয়ে তোমার কী দরকার?
মেয়ে: দরকার আছে বাবা, প্লিজ
বল না...
বাবা: ২০০ টাকা।
... মেয়ে: আমাকে সেখান
থেকে অর্ধেক ধার দিতে পারবে?
বাবা: দেখ, আমি অনেক কষ্ট
করে টাকা রোজগার করি,
তুমি যদি ভেবে
থাকো আমার সেই টাকা ধার
করে খেলনা কিনবে, তাহলে খুব খারাপ কাজ করেছো।
এখন বরং ঘুমাতে যাও।
বাবার রাগ কিছুক্ষণ পর
নেমে গেলো।
তিনি ভাবতে লাগলেন- হয়তো অন্য
কোন কাজে টাকাটা মেয়ের আসলেই
দরকার। তিনি মেয়ের
ঘরের দরজায় নক করলেন-
বাবা: ঘুমিয়েছিস?
মেয়ে: না, বাবা।
বাবা: এই নে, আমি তোর জন্য ১০০ টাকা নিয়ে এসেছি।
মেয়ে দরজা খুলে দিলো, তার
হাতে একটা কাঁচের
বৈয়ামে অনেকগুলো খুচরো টাকা।
দেখে বাবার মেজাজ
আবারো খারাপ হয়ে গেল... বাবা: তোমার
আছে তো দেখছি যথেষ্ট
টাকা আছে,
তারপরও তুমি আমার
কাছে টাকা ধার চাইলে কেন?
মেয়ে : না বাবা, আমার কাছে যথেষ্ট টাকা ছিলো না;
তোমার ধার দেয়া ১০০
মিলিয়ে হয়েছে। এই নাও
বাবা, এখানে ২০০ টাকা আছে।
তুমি কী আগামী কাল
এক ঘণ্টা আগে বাসায় ফিরে আমার সাথে রাতের
খাবার খেতে পারবে?? তারপর
আমাকে একটা গল্প
শোনাবে, আমাকে জড়িয়ে আদর
করবে...
বাবা তার মেয়েকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগল
--------------- ---------- কাদের জন্য এত কষ্ট করছেন?
একবারও
কী জানতে চেষ্টা করেছেন,
তাঁরা আসলে কী চায়???
সম্মানিত অভিভাবকদের
কাছে প্রশ্ন রাখলাম???
ব্রেকআপের এক বছর পর
ছেলে মেয়েটিকে ফোন
করল ছেলেটির ফোন
দেখে মেয়েটি খুব অবাক হল
কেননা এক বছরের
মধ্যে ছেলেটি কোন দিন মেয়েটিকে ফোন
দেইনি বরং মেয়েটি ফোন
করলে তাকে যা নয়
তা বলে অপমান করত যাই
হোক
মেয়েটি শেষ পর্যন্ত ফোনটা রিসিভ
করল............
ছেলেঃ হ্যালো
মেয়েঃ হা বল কি বলবা কেন ফোন
করেছ
ছেলেঃ তুমি কেমন আছো জানার জন্য
মেয়েঃ কেন আমি কেমন
আছি তা জেনে তুমি কি করবে
ছেলেঃ বলনা খুব
জানতে ইচ্ছা করছে
মেয়েঃ কেমন আছি বলতে পারব না তবে এইটুকু
বলতে পারি তোমার জন্য এখন আর
চোখের জল
ঝরে না, মাঝরাতে তোমার
কথা ভেবে এখন আর
ঘুম ভাঙ্গে না, তোমার জন্য বুকের ভিতর সেই
চিনচিনে ব্যাথাটা এখন আর
অনুভব করিনা,
তোমাকে ছাড়া একা একা পথ
চলতে এখন আর ভয়
লাগে না আর এর নাম যদি হয় ভালো থাকা তবে ভালো আছি তোমা
আমি ভাল আছি।
ছেলেঃ ও তাই ঠিক
আছে ভালো থেকো। এই
কথা বলে ছেলেটি লাইনটা কেটে
ছেলেটি লাইন কাটার সাথে সাথে মেয়েটির দুচোখ
বেঁয়ে জল ঝরতে লাগল
যা প্রতিরোধ করা গেল
না বা প্রতিরোধ করতে চাইল
না সে।মেয়েটি তখন
মনে মনে বলল তুমি এখনও আগের মতই
আছো আগে যেমন আমার মুখের
কথা বিশ্বাস
করতে আমার মনের
কথা বুজতে না ঠিক এখন
তুমি আমার মুখের কথাই বিশ্বাস করলে একটি বারও
বুঝতে পারলে না আমার মনের
কথা।আমি ভালো নেই
তোমাকে ছাড়া আমি ভালো থাকতে
তুমিই হলে আমার ভালো থাকার
মাধ্যম
যাকে আপনি ভালবাসেন ,,
তার কাছে ০% মূল্যায়ন
পাবেন ...
আর যে আপনাকে ভালবাসে ,,
তার কাছে ১০০% মূল্যায়ন
পাবেন ..........
তাই সেই চিরাচরিত বাণীঃ
তাকেই ভালবাস
যে তোমাকে ভালবাসে
♥♥ .........তার কাছে ০% মূল্যায়ন
পাবেন ...
আর যে আপনাকে ভালবাসে ,,
তার কাছে ১০০% মূল্যায়ন
পাবেন ..........
তাই সেই চিরাচরিত বাণীঃ
তাকেই ভালবাস
যে তোমাকে ভালবাসে
প্রতিটা মেয়ের একটাই চাওয়া ,,
তার বাবা-মায়ের পর -
কেউ একজন তার চোখের
পানি মুছে দিবে ।।
আর সেটা হল তার স্বামী ।
পৃথিবীতে সবাই অপরাধী...
কিন্তূ কাউকে সত্যি সত্যি
ভালোবাসা এই দুনিয়ার
সব থেকে বড় অপরাধ...!!
প্রতি টা সম্পর্কেই
সমস্যা আসতে পারে, তার
মানে এই নয় যে সমস্যা এলেই
সম্পর্ক
ভেঙ্গে দিতে হবে,..…সম্পর্ক
টিকিয়ে রাখার সহজ উপায়..…সে যদি আমার
মতো না হয়, তাহলে আমাকেই
তার মতো হতে হবে....
আমি জানি আমি তোমাকে
খুব বিরক্ত করি
কিন্তু
যেদিন আমি তোমাকে বিরক্ত
করবনা সেদিন তুমি আরও
বেশী বিরক্ত হবে
১৭টি মন্তব্য:
সালের নতুন নতুন Valobasar Golpo গল্প পড়তে ভিজিট করুনwww.valobasargolpo2.xyz
গল্পটা খারাপ না, আমি পাঁচটি বিদেশী ভালোবাসার গল্প অনুবাদ করেছি। গল্পগুলো পৌরাণিক, একটু পড়ে জানাবেন কেমন লাগলো।
Bangla Choti Golpo বাংলা চটি গল্প
https://www.lovestroybd.tk/2019/10/blog-post.html
01912539746
Bangla Choti
Bangla Blog
Bangla Full Movies
অসাধারণ লেখা, আপনার লেখাটি অনেক ভালো লেগেছে । সত্যি আমি লেখাটা পরতে পেরে অনেক খুশি হয়েছি । আশা করছি সামনে আরো মজার কিছু দেখবো। ধন্যবাদ পোষ্ট শেয়ার করার জন্য ।
শালী যখন বউ, ভালোবাসার গল্প
পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন
https://bit.ly/2UyUx5L
Amar site a anek bhalo golpo paben....bangla choti love story..aaro anek kichoi...1bar gure ashar anorodh roilo
খুব সুন্দর লেখা,
Valobashar romantic premer golpo bangla,
Prem valobashar Golpo,
Valobashar golpo kotha,
Valobashar koster kotha
obohelajibon blog - Motivational Quotes to Get You Motivated Today
ভালোবাসার গল্প পড়তে আমাদের সাইটে আসুন ।
আসা করি
আপনাদের পছন্দ হবে
সত্যিই অসাধারণ হয়ছে
আমাদের দুইটি সাইটে আপনি,
Comment BackLink করতে চাইলে
করতে পারেন !
আমার সাইটের নাম
www.webangali.com
www.bd-express.top
http://moumithun.blogspot.com/p/valobashar-golpo.html?m=1
Dfhttp://moumithun.blogspot.com/p/valobashar-golpo.html?m=1
very nice
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন